ভিক্ষুক ও কলেজ ছাত্রীর গল্প
এক ছেলে প্রতিদিন এক কলেজের সামনে ভিক্ষার থালা নিয়ে দাড়িয়ে থাকতো।তার বয়স ২৭-২৮ বছর হবে।সে প্রতিদিন এসে একটা মেয়ের কাছে টাকা চাইতো,বলতো ম্যাম পাচটা টাকা দিবেন।মেয়েটি প্রতিদিন টাকা দিয়ে কলেজের ভিতর যেতো মেয়েটি।এই ভাবে বেশ কয়েক দিন কেটে যায়,মাস চলে যায়। একদিন হঠাৎ ছেলেটি মেয়েটি জন্য অপেক্ষা করতে লাগে।কিছু দিন পর মেয়েটি আসলে ছেলেটি মেয়েটিকে আগের মতো বললো ম্যাম আপনার সাথে কিছু কথা আছে। মেয়েটি তখন বললো আচ্ছা,বলতে পারেন।ছেলেটি তার কাপাকাপা গলায় বললো। আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি।আর আপনাকে অনেক ভালবাসি।এই কথা শুনে মেয়েটি অনেক রেগে বলতে লাগলো তোমার সাহস তো কম নয়।তুমি যানো আমি কে?আমার বাবা এই কলেজের প্রিন্সিপাল। আর এই কথা আর কোন দিন বললে আপনাকে পুলিশে দিবো।তখন ছেলেটি মাথা নিচ করে চলে গেলো।তারপর থেকে ছেলেটি আর কোন দিন কলেজের সামনে ভিক্ষা করতে আসেনি।তবে বেশ কয়েক দিন যাওয়ার পর মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে।মেয়েটি হাসপাতালে গিয়ে পরিক্ষা করে। মেয়েটির পেটে টিউমার হয়েছে।আর এই অপারেশন করা খুব রিক্স।তবে মেয়েটি কে বাচতে হলে অপারেশন করতে হবে।মেয়েটিকে অপারেশন করা হলো, তারপর মেয়েটি সুস্থ হয়ে গেলো
অপারেশন করে ডাক্টার একটা চিঠি দেয় নার্সের হাতে। মেয়েটি ছুটি পাওয়ার আগের দিন নার্সকে বলেছে এই চিঠিটা ঐ মেয়েটি কে দিবেন।তারপর বাড়ি যাওয়ার আগে নার্স মেয়েটির হাতে একটা চিঠি দেয়।তাতে লেখা ছিলো কষ্ট করে তিন তালার ৭ নাম্বার রুমে আসেন। মেয়েটি তখন কিছু বুঝতে পারলো না। কে দিলো বা কেনো দিলো।মেয়েটি চিন্তায় পড়ে গেলো।মেয়েটি আস্তে আস্তে রুমের ভিতরে প্রবেশ করলো। মেয়েটির সামনে একটা ছেলে দাড়িয়ে আছে।ছেলেটি কেউ নয়। সেই কলেজের সামনে ভিক্ষার পোশাক পরে থাকা ছেলেটি। তার গায়ের পোশাক খুলে ফেললো। ছেলেটির ভিতরে ছিলো সাদা পোশাক। ছেলেটি বললো সকালে ভিক্ষা করি।আর বিকালে হাসপাতালে থাকি।আর তোমার অপারেশন আমি করেছি।
তুমি বলেছিলে তোমার বাবা কলেজের প্রিন্সিপাল আর আমি হলাম এই হাসপাতালের ডাক্টার।আমার কাজ সুরু করতাম বিকালে।আর আমি প্রতিদিন সকালে বিক্ষার থালা হাতে নিয়ে কলেজে দাড়িয়ে থাকতাম। তুমি যখন কলেজ থেকে বের হয়ে চলে যেতে। তখন আমি হাসপাতালে এসে আমার কাজ করতাম
আমি তোমাকে অনেক আগে বলতে পারতাম, কিন্তু তোমার মনে কেমন মানুষ চাই সেটা বুঝতে পারতাম না।তার জন্য এই কাজ করলাম।এবার বুঝতে পারলাম তোমার টাকা ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে আসলাম।
তোমাকে একটা কথা বলি, কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করতে ভালবাসে। তাই কখনো মানুষের উপরটা দেখে বিচার কর না।এখন তার অনেক টাকা কিন্তু কাল দেখবে রাস্তায় ভিক্ষার থালা নিয়ে কোন জায়গায় দাড়িয়ে আছে।আর জীবনটা এই রকমী আজ আছে কাল নাও থাকতে পারে।
হইতো আমার এই লেখাটি ভুল থাকতে পারে দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন। যেহেতু নতুন।
অপারেশন করে ডাক্টার একটা চিঠি দেয় নার্সের হাতে। মেয়েটি ছুটি পাওয়ার আগের দিন নার্সকে বলেছে এই চিঠিটা ঐ মেয়েটি কে দিবেন।তারপর বাড়ি যাওয়ার আগে নার্স মেয়েটির হাতে একটা চিঠি দেয়।তাতে লেখা ছিলো কষ্ট করে তিন তালার ৭ নাম্বার রুমে আসেন। মেয়েটি তখন কিছু বুঝতে পারলো না। কে দিলো বা কেনো দিলো।মেয়েটি চিন্তায় পড়ে গেলো।মেয়েটি আস্তে আস্তে রুমের ভিতরে প্রবেশ করলো। মেয়েটির সামনে একটা ছেলে দাড়িয়ে আছে।ছেলেটি কেউ নয়। সেই কলেজের সামনে ভিক্ষার পোশাক পরে থাকা ছেলেটি। তার গায়ের পোশাক খুলে ফেললো। ছেলেটির ভিতরে ছিলো সাদা পোশাক। ছেলেটি বললো সকালে ভিক্ষা করি।আর বিকালে হাসপাতালে থাকি।আর তোমার অপারেশন আমি করেছি।
তুমি বলেছিলে তোমার বাবা কলেজের প্রিন্সিপাল আর আমি হলাম এই হাসপাতালের ডাক্টার।আমার কাজ সুরু করতাম বিকালে।আর আমি প্রতিদিন সকালে বিক্ষার থালা হাতে নিয়ে কলেজে দাড়িয়ে থাকতাম। তুমি যখন কলেজ থেকে বের হয়ে চলে যেতে। তখন আমি হাসপাতালে এসে আমার কাজ করতাম
আমি তোমাকে অনেক আগে বলতে পারতাম, কিন্তু তোমার মনে কেমন মানুষ চাই সেটা বুঝতে পারতাম না।তার জন্য এই কাজ করলাম।এবার বুঝতে পারলাম তোমার টাকা ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে আসলাম।
তোমাকে একটা কথা বলি, কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করতে ভালবাসে। তাই কখনো মানুষের উপরটা দেখে বিচার কর না।এখন তার অনেক টাকা কিন্তু কাল দেখবে রাস্তায় ভিক্ষার থালা নিয়ে কোন জায়গায় দাড়িয়ে আছে।আর জীবনটা এই রকমী আজ আছে কাল নাও থাকতে পারে।
হইতো আমার এই লেখাটি ভুল থাকতে পারে দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন। যেহেতু নতুন।
No comments